ফ্যাশন বৈচিত্র্য তরুণ-তরুণীদের মাধ্যমে ছড়ালেও ফ্যাশনের সৃষ্টিশীলতা ও বৈচিত্র্যে মূল কারিগর ফ্যাশন হাউজগুলো। চাহিদা অনুযায়ী দেশেও তৈরি হয়েছে বেশকিছু ফ্যাশন হাউজ। আর এই ফ্যাশন জগতে বর্তমান সময়ের আলোচিত এক নাম ইয়েলো। বেশ কয়েক বছর ধরেই অভিজাত পোশাক শিল্পে সুনিপুণহাতে সুনাম তৈরি করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
ফ্যাশনে পরিবর্তনের ছোঁয়া জাগাতে ভিন্নতা তৈরি করে ইয়েলো। হাজির হয় ছেলেদের ও মেয়েদের পোশাকের নতুন কাট ও ডিজাইন নিয়ে। শুধুই পাশ্চাত্যের ধাঁচে নয়, স্বাধীনতার চেতনায়, বৈশাখের আমেজের পরিপূর্ণতায় কিংবা নানান উৎসবের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে বাংলার ফ্যাশন জগতের অনেক কিছুতেই যুক্ত হয়েছে ইয়েলো। সালোয়ার-কামিজ, টিশার্ট এবং বাচ্চাদের অনেক পোশাকে নিয়ে এসেছে উৎসবের ছোঁয়া।
উন্নত ফেব্রিক্স ও বৈচিত্র্যময় ফ্যাশনের জন্য তরুণদের পছন্দের তালিকায় এগিয়ে ইয়েলো। হাল ফ্যাশনের কথা মাথায় রেখে হাউজটি কাস্টমারদের জন্য রুচিশীল, আরামদায়ক ও উন্নতমানের কাপড় দিয়ে কর্পোরেট, ক্যাজুয়াল, স্টাইলিস পোশাক ডিজাইন করে। ২০০৪ সালে ফ্যাশন হাউজটির যাত্রা শুর হয় আর তখন থেকেই আন্তর্জাতিক মানের কোয়ালিটি, ডিজাইন ও ফেব্রিক্সের দিক থেকে কখনো আপস করেনি প্রতিষ্ঠানটি।
বাঙালির প্রাণের উৎসব বৈশাখ আসতে আর মাত্র এক মাস বাকি। নববর্ষ মানেই ঐতিহ্যের আবাহন আর নানা উৎসব। বাঙালিয়ানা ধরে রেখে চিরচেনা সাজ উৎসবে প্রতিবারই সাজ পোশাকের বৈচিত্র্যতায় আনন্দে মেতে ওঠে তরুণরা। বাঙালির এই শ্রেষ্ঠ উৎসবের কথা মাথায় রেখে ইয়েলো নিয়ে এসেছে পোশাকে বাঙালিয়ানার ছাপ। যা এখন থেকেই প্রতিষ্ঠানটির শো রুমে পাওয়া যাচ্ছে।
সাদা, কমলা, লাল, হলুদের মতো উজ্জ্বল লেগিংসগুলো যেমন একরঙা পাওয়া যাবে, থাকবে প্রিন্টিংও। গত কয়েক বছরের মতো এবার বৈশাখেও ঘুরেফিরে রয়ে গেল সালোয়ারের এ প্যাটার্নগুলো। বাহারি রঙের পাটিওয়ালা সালোয়ারে একটু উজ্জ্বল রঙের। পাঞ্জাবিতে রয়েছে শুভ্র সাদা রঙের ওপর বিভিন্ন কাজ। এ ছাড়া অন্য রঙ, যেমন- হালকা হলুদ, নীল, সবুজ রঙেরও পাঞ্জাবির বাহারি ডিজাইনও মিলবে ইয়েলোতে। শাড়িতে লাল ছাড়াও ব্যবহার করা হয়েছে গাঢ় কমলা, নীল, সবুজের ছোঁয়া।