সব

ইনানির ছোঁয়ায় একঘেঁয়েমিকে বাই বাই!

  • কক্সবাজার শহর থকেে প্রায় ৩৩ কি.মি দক্ষিণে
  • বিস্তীর্ণ প্রবাল পাথরের দেখা মিলবে এখানে
  • রয়েছে লাল কাঁকড়ার ছুটোছুটি
আপডেট : ১২ মার্চ ২০২১, ১৫:৪৯

মনটা বন্দি হয়ে আছে অজানা কিছুতে। ইচ্ছে করছে প্রকৃতির নিলয়ে গা ভাসিয়ে আকাশটাকে উপভোগ করার। ইট-কংক্রিটের শহরে মনকে কোনোভাবেই মানানো যাচ্ছে না। প্রকৃতির কাছে সময় দিতে নিজেকে গুছিয়ে নিচ্ছেন, পরিকল্পনা করছেন কোথাও ঘুরে আসার, কিন্তু কোথায় যাবেন ভেবে পাচ্ছেন না? আপনার ভাবনাকে দূর করতে আর আপনার ভ্রমণপিপাসু মনকে রাঙাতে বঙ্গবাজ সাজেস্ট করছে সাগরের শুভ্র ঢেউ, সারি সারি ঝাউবাগান ও নৈসর্গিক দৃশ্য উপভোগের।

বলছি, ইনানি সমুদ্র সৈকতের কথা। কক্সবাজার শহর থকেে প্রায় ৩৩ কি.মি দক্ষিণে এটি অবস্থিত। পর্যটকদের জন্য জায়গাটি অন্যতম আকর্ষণ সৃষ্টি করেছে। বিস্তীর্ণ প্রবাল পাথরের দেখা মিলবে এখানে। চমৎকার ছিমছাম ও নিরিবিলি এলাকা হিসেবে সুনামও রয়েছে এটির।একদিকে যেমন রয়েছে মেরিন ড্রাইভিং অন্যদিকে সাগর, পাহাড় আর ঝর্ণার মিতালি আলিঙ্গনের ছোঁয়া পাবেন। মনে হবে স্বর্গের কোনো রাজ্যে এসেছেন। মিল খুঁজে পাবেন সেন্টমার্টিন সমুদ্র সৈকতের সাথে।

লাল কাঁকড়ার ছুটোছুটি

ভ্রমণপথেও আপনি পাবেন প্রশান্তির আবেশ। পুরো পথেই এক রোমাঞ্চকর পরিবেশ উপভোগের সুযোগ থাকবে। অন্যান্য ভ্রমণপথে যেমনটা একঘেয়েমি লাগে তার এখানে কোনো সুযোগই থাকবে না। খোলা ছাদের জিপ ব্যবহারে হৈ-হুল্লুড়ে পুরো পথে মাতাতে পারেন। দুপাশে সাগর পাড়ের গাছপালার মিহি বাতাস অন্যরকম স্নিগ্ধতায় মাতাবে আপনাকে। রাস্তার একপাশে উঁচু পাহাড় আরেক পাশে সাগর আর পাখির কলতানে মুখরিত থাকবেন সারাটা সময়। বিস্তীর্ণ বালুকাবেলায় হাজারো লাল কাঁকড়ার ছুটোছুটি আর চোখ ধাঁধানো তাদের খেলা আপনাকে মুগ্ধ করবে। মাঝে মাঝে নারিকেল গাছের এক পায়ে দাঁড়িয়ে থাকার দৃশ্য আপনার ভ্রমণকে ভিন্নমাত্রায় সৌন্দর্য দেবে।

রয়াল টিউলিপ ও ইনানীর বড় একটি আকর্ষন

কক্সবাজারের কলাতলী সৈকত থেকে টেকনাফ পর্যন্ত বিস্তৃত ৮০ কিলোমিটার দীর্ঘ মেরিন ড্রাইভ রোড দিয়ে যে কোনো যানে যেতে পারেন সমুদ্রের এই বালুকাময় সৈকতে। হিমছড়ির পাহাড়, সমুদ্র তীরের সাম্পান ও চারপাশের নৈসর্গিক দৃশ্য আপনার ভ্রমণকে প্রফুল্ল করে তুলবে। অপূর্ব সূর্যাস্ত দেখার মনোরম দৃশ্য আপনাকে স্বর্গীয় কোনো ছোঁয়া দেবে। তবে, পরিকল্পনা যদি হয় অফসিজনে তবে ভ্রমণে খরচ কিছুটা কম হবে। কম দামে হোটেলে থাকার সুবিধা খুঁজলে লাবণী পয়েন্টের হোটেলগুলোতে থাকতে পারেন। চেষ্টা করবেন বিকালে সময়টা বিচে কাটানোর। যাতায়াত বা খাওয়া দাওয়ায় ভালো করে দরদাম করে নেয়ার সতর্কতাটাও জরুরি।

পর্যটন কেন্দ্রেও বৈশ্বিক উষ্ণতার উত্তাপ

মনভোলানো ভোলা

ভ্রমণ তালিকায় ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জ

ভ্রমণে বর্ষা উপভোগ (পর্ব-১)

ভ্রমণে ছন্দ আসুক ভালবাসার স্বাক্ষরে!

বর্ষায় ভ্রমণ হোক সুনামগঞ্জে

আরও BUZZ

আজকের খেলা

আজকের খেলা

কানাডা কোচের মেসিকে হুমকি

ঝগড়ার পর ভুলেও যেসব কাজ করবেন না ভালোবাসার মানুষের সঙ্গে

ডিএসএলআরের মতো স্মার্টফোনেই ছবি তুলতে সহায়ক ৫ অ্যাপ