প্রকাশ : ০৬ এপ্রিল ২০২১, ০৫:১৭ আপডেট : ০৭ এপ্রিল ২০২১, ১১:৫৭
কুখ্যাত মাফিয়াদের রাজত্বের নানান কাহিনীর ইতিহাস সাক্ষী মুম্বাই। যার একটিতে ইতিহাস গড়েছিলো ’গাঙ্গুবাঈ’ নামটি। মুম্বাই পুলিশ যাকে চেনে এক নৃশংস গ্যাংস্টার নামেও।
গাঙ্গুবাঈ নামটির সাথে রয়েছে মানুষটির হাজারো রূপ, ছিলেন গুজরাটের কাঠিওয়ারের বাসিন্দা, একসময় হন ভারতের অন্যতম বৃহৎ এক পতিতালয়ের সর্দারনী। কিশোরী বয়সে জোর করে তাঁকে পাঠানো হয় পতিতাবৃত্তিতে। সেখান থেকে ষাটের দশকে পতিতা হওয়ার পরও মুম্বাইয়ের রাস্তায় তিনি কালো বেন্টলিতে করে ঘুরে বেড়াতেন। এমনই বর্ণাঢ্য ছিল তাঁর জীবন।
আবার মুম্বাইয়ের নিম্নবৃত্ত নারীদের জন্য তিনি একজন আদর্শ। যে দেহ বেঁচে পেট চালায় – তাঁরও যে একটা সাধারণ-স্বাভাবিক জীবনের অধিকার আছে সে বিষয়ে তিনিই প্রথম সোচ্চার হয়েছিলেন। আর পতিতাদের কাছে তিনি ছিলেন সংগ্রামী নারীর প্রতীক। সেই সত্য ঘটনা অবলম্বনে হুসেন জাইদি লেখেন বিখ্যাত উপন্যাস ‘মাফিয়া কুইন অফ মুম্বাই’। যে বই অবলম্বনে সঞ্জয়লীলা বনশালির সিনেমা ’গাঙ্গুবাঈ’ নির্মিত।
মুম্বাইয়ের কুখ্যাত মাফিয়া গাঙ্গুবাঈ কাথিয়াওয়াড়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন আলিয়া ভাট। তবে ছবি মুক্তির আগেই কাহিনীকে বিকৃত করার অভিযোগ করেছেন গাঙ্গুবাইয়ের দত্তক ছেলে বাবুজি শাহ।
এদিকে গাঙ্গুবাঈ কাথিয়াওয়াড় সিনেমার টিজার মুক্তির পর আলিয়া ভাটকে উদ্দেশ্য করে নানা ধরনের ট্রলিংয়ের ঝড় উঠে। অনেকেই বলেন, গাঙ্গুবাঈ এর চরিত্রের জন্য আলিয়া ভাটকে অনেকটাই ছোট মনে হচ্ছে। এরকম এক ভারি চরিত্রের জন্য হয়তো দীপিকা পাড়ুকোন বা বিদ্যা বালানের মতো অভিনেত্রীর প্রয়োজন ছিল। এমনকি ফ্লিপকার্টে যে অ্যাডগুলোতে শিশুদের বড়দের মতো ভাব করতে দেখা যায় সেখানেও তার রেফারেন্স টানেন অনেকে। তবে বি-টাউনের সদস্যরা মুগ্ধ আলিয়া ভাটের গাঙ্গুবাঈ এর লুকে। প্রথমে গাঙ্গুবাঈ চরিত্রের জন্য সঞ্জয়লীলা বনশালির পছন্দ ছিলেন রানি মুখোপাধ্যায়। তবে রানি রাজি না হলে তিনি আলিয়াকে বেছে নেন।
সঞ্জয়-আলিয়ার এই বহুল আলোচিত ছবি আগামী ৩০ জুলাই মুক্তি পেতে যাচ্ছে।
মুম্বাইয়ের মাফিয়া ‘গাঙ্গুবাঈ’
কুখ্যাত মাফিয়াদের রাজত্বের নানান কাহিনীর ইতিহাস সাক্ষী মুম্বাই। যার একটিতে ইতিহাস গড়েছিলো ’গাঙ্গুবাঈ’ নামটি। মুম্বাই পুলিশ যাকে চেনে এক নৃশংস গ্যাংস্টার নামেও।
গাঙ্গুবাঈ নামটির সাথে রয়েছে মানুষটির হাজারো রূপ, ছিলেন গুজরাটের কাঠিওয়ারের বাসিন্দা, একসময় হন ভারতের অন্যতম বৃহৎ এক পতিতালয়ের সর্দারনী। কিশোরী বয়সে জোর করে তাঁকে পাঠানো হয় পতিতাবৃত্তিতে। সেখান থেকে ষাটের দশকে পতিতা হওয়ার পরও মুম্বাইয়ের রাস্তায় তিনি কালো বেন্টলিতে করে ঘুরে বেড়াতেন। এমনই বর্ণাঢ্য ছিল তাঁর জীবন।
আবার মুম্বাইয়ের নিম্নবৃত্ত নারীদের জন্য তিনি একজন আদর্শ। যে দেহ বেঁচে পেট চালায় – তাঁরও যে একটা সাধারণ-স্বাভাবিক জীবনের অধিকার আছে সে বিষয়ে তিনিই প্রথম সোচ্চার হয়েছিলেন। আর পতিতাদের কাছে তিনি ছিলেন সংগ্রামী নারীর প্রতীক।
সেই সত্য ঘটনা অবলম্বনে হুসেন জাইদি লেখেন বিখ্যাত উপন্যাস ‘মাফিয়া কুইন অফ মুম্বাই’। যে বই অবলম্বনে সঞ্জয়লীলা বনশালির সিনেমা ’গাঙ্গুবাঈ’ নির্মিত।
মুম্বাইয়ের কুখ্যাত মাফিয়া গাঙ্গুবাঈ কাথিয়াওয়াড়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন আলিয়া ভাট। তবে ছবি মুক্তির আগেই কাহিনীকে বিকৃত করার অভিযোগ করেছেন গাঙ্গুবাইয়ের দত্তক ছেলে বাবুজি শাহ।
এদিকে গাঙ্গুবাঈ কাথিয়াওয়াড় সিনেমার টিজার মুক্তির পর আলিয়া ভাটকে উদ্দেশ্য করে নানা ধরনের ট্রলিংয়ের ঝড় উঠে। অনেকেই বলেন, গাঙ্গুবাঈ এর চরিত্রের জন্য আলিয়া ভাটকে অনেকটাই ছোট মনে হচ্ছে। এরকম এক ভারি চরিত্রের জন্য হয়তো দীপিকা পাড়ুকোন বা বিদ্যা বালানের মতো অভিনেত্রীর প্রয়োজন ছিল। এমনকি ফ্লিপকার্টে যে অ্যাডগুলোতে শিশুদের বড়দের মতো ভাব করতে দেখা যায় সেখানেও তার রেফারেন্স টানেন অনেকে। তবে বি-টাউনের সদস্যরা মুগ্ধ আলিয়া ভাটের গাঙ্গুবাঈ এর লুকে।
প্রথমে গাঙ্গুবাঈ চরিত্রের জন্য সঞ্জয়লীলা বনশালির পছন্দ ছিলেন রানি মুখোপাধ্যায়। তবে রানি রাজি না হলে তিনি আলিয়াকে বেছে নেন।
সঞ্জয়-আলিয়ার এই বহুল আলোচিত ছবি আগামী ৩০ জুলাই মুক্তি পেতে যাচ্ছে।